প্রায়োগিক গবেষণার শিরোনাম: “জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) স্থানীয়করণে বাস্তবায়নযোগ্য মডেল তৈরী” বিষয়ক প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্প
প্রকল্প পরিচালক: জনাব আইরীন পারভিন, ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (পল্লী অর্থনীতি)
প্রকল্পের মেয়াদ: জুলাই ২০২১ থেকে জুন ২০২৪
বাজেট: ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ১১ লক্ষ টাকা।
প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য
পল্লী অঞ্চলে টেকইস উন্নয়ন অভীষ্ট স্থানীয়করণের জন্য কাঠামো প্রণয়ন। বিশেষ উদ্দেশ্যগুলো হলো:
৪. প্রায়োগিক গবেষণার এলাকা: কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলাকে এই প্রায়োগিক গবেষণার এলাকা হিসেবে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
৫. প্রায়োগিক গবেষণার সময়কাল: প্রায়োগিক গবেষণাটি প্রাথমিকভাবে তিন বছর মেয়াদী হবে, যার সময়কাল হবে জুলাই ২০২১ থেকে জুন ২০২৪ পর্যন্ত।
৬. প্রকল্পের বাজেট: ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকার বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে।
৭. প্রায়োগিক গবেষনার মূল কার্যক্রম
১. ইউনিয়ন পরিষদকে সম্পৃক্ত করে ওয়ার্ড সভা সংগঠনের মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরী। এসডিজি ধারণাকে কার্যকর করার জন্য একটি ইউনিয়নের একটি গ্রামের বা ওয়ার্ডের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য উক্ত এলাকার মানুষকে সম্পৃক্ত করে তাঁদের চাহিদার ভিত্তিতে পরিকণ্পনা প্রণয়ন, ছোট ছোট প্রকল্প তৈরী ও বাস্তবায়ন।
২। ভিত্তি জরীপের মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, কৃষি, কর্মসংস্থান ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট স্থানীয়করণের জন্য তথ্য ভান্ডার তৈরী।
৩। উপজেলার এসডিজি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া গৃহীত উদ্যোগের উপর গবেষণা পরিচালনা।
৪। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ ও কৃষি উন্নয়নে কৃষকদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে ওয়ার্ড/ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক বৈঠক করা, জৈব মাঠ ও প্রদশনী মাঠ তৈরী।
৫। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে বিভিন্ন কায©ক্রম গ্রহণ। অভিবাবক-শিক্ষক সভা, স্কুলের পরিবেশ উন্নয়ন- স্কুলে বিদ্যুতের ব্যবস্থা, সিঙ্গেল ইউজ টয়লেটের ব্যবস্থা ইত্যাদি কাজে জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি।
৬। নারীদের পুষ্টি, কিশোরী প্রজনন স্বাস্থ্য ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা তৈরী ও স্বাস্থ্যসম্মত বিভিন্ন প্রজনন স্বাস্থ্যসামগ্রী ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা তৈরী।
৭। যুব কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা উন্নয়নের লক্ষ্যে নীট জনসংখ্যা চিহ্নিতকরণ. বেকারদের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন ইত্যাদি উদ্যোগ গ্রহণ। তাছাড়া কমসংস্থানের জন্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সাথে সংযোগ স্থাপন।
৮। গ্রামের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জনগণের সম্পৃক্ততায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ।
৯। বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে স্থানীয় সম্পদ আহরণ এর উদ্যোগ গ্রহণ।
১০। জনসচেতনা ও জনসম্পৃক্ততা তৈরীর জন্য এসডিজির সংশ্লিষ্ট গোল ও লক্ষ্য বিষয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ড সভা, প্রশিক্ষণের বৈঠক ম্যানুয়াল তৈরী ও ডকুমেন্টেশন।